
হিন্দি কবিতায় ‘ভালোবাসা’ – বেবী সাউ
তিল
পঙ্কজ চতুর্বেদী
সৌন্দর্য যেখানে সঘন হয়েছিল
সেখানে তিল ছিল
তিলকে চুম্বন করা
সমূহ সৌন্দর্যকে চুম্বন করা
একই রকম
পারুল পুখরাজ
স্পর্শকাতর
ঠোঁট
যার
উড়ে গেছে
অসংখ্য
ভ্রমর
ওই
এক
অপ্রতিম
একই
ফুলের মুখ
পবিত্র
পারিশ্রমিক
সুধাংশু ফিরদৌস
তার ওপরের ঠোঁট আমার দুই ঠোঁটের মাঝখানে
আমার উত্তাপ তার উত্তাপের সঙ্গে মিশে
শব্দের চালগুলোকে বদলে দিচ্ছে ভাতে
সে কবিতা শোনার জন্য প্রার্থনা করেছিল
এখন আমি তার ভেতর কবিতাকে খুঁজছি
কথায় কথায় সে হেরে যাচ্ছিল আমার কাছে
এক হাজার চুম্বনের শর্তে
এবং এখন আমি তার পারিশ্রমিক মেটাচ্ছি
চুম্বন
অবিনাশ মিশ্র
তারা আনুষ্ঠানিক নয়
খাঁটি ছিল
কখনো তর্কের মতো প্রস্তুত
কখনো সিদ্ধান্তের
তারা সবচেয়ে প্রচলিত দৃষ্টিকোণের মতো
স্বীকার্য ছিল
সেখানে প্রতীক্ষায় ধৈর্য ছিল
এবং অনিশ্চয়তার তত্ত্বও
চুম্বন
সুঘোষ মিশ্র
চা, মদ এবং প্রেয়সীর চুম্বন—
দুনিয়ায় এই তিনটিই জাদু
যার জন্য খেয়াল আসে কী
শরীরে ঠোঁটেরও একটা জায়গা আছে
তাকে সাবধানে, সামলে ছুঁতে হবে
এবং পান করার পর যখন হুঁশ থাকে না
তখন নিজেই নিজেকে সামলে নেয়
স্বাদের স্মৃতি
প্রথম প্রথম ঠোঁটের ওপর এসে পড়ে
পরে পোঁছায় জিভে
সুন্দর