
ধৃতিরূপা দাস-এর কবিতা
দু’টি কবিতা
কুকুর কুণ্ডলী
যে না মেশে কেমন সোজা উবজে এসে তার দেয়ালটা সদলবলের ভিজিয়ে যাওয়া!
প্রভু করা দলের শিয়র…
প্রভু চিরে দেবেন বিকট বকের হাঁ ঠিক, পাশেই দেদার বদ্রীপাখি নির্বিবাদী খুঁটবে পোকা।
ড্রেনে ড্রেনে শৃঙ্খলিত এ বন্টনের প্রান্তে ভাড়া কম বাড়িটি,
কিলিবিলি সর্বজনস্বীকৃত পাঁক ডোবায় ডোবাক! গায়ে লাগেনা।
কেন লাগে না তাই ভাবি !
লেখা এলে লেখার পিঠে হাত বুলিয়ে ভামোস ভামোস…
কতটুকু এই প্রতিরোধ!
তবু শিশু বেড় দিয়ে এই কুণ্ডলীতে খামোস ওমে আরেকটা শীত
উতরে যাচ্ছি!
তর্কাতীত
অলৌকিক ঝরছে কার করুণাজল? ভাদুরে ভাপ লেগে পচন ধরা এঁটোয়? —– গন্ধ খুব! অনতিদূর আধপাতাই পড়ে রাখুক! তারও বেশি, খেতে পাওয়া, পায়রাদের ভেজা বাউল…
তলা দিয়েই নিম্নচাপ লেগে পাছায় সাঁটা কাপড় চাল আনলো। এ বিপ্লব নিছক রং মেপে নাকচ করা প্রভুর নির্বাণের দিকে হাবার চোখে তাকাই! সহজে ভাম না মরা হাঁয় কী কামড়ায়!
ওদিকে বেশ মেহগনির ফলে বাতাস তর্কাতীত ফুলে ওঠার শেষ বিকেল!